Notice

💥কম্পানির এজেন্ট/সদস্য হওয়ার নিয়মাবলি 💥

👉 (USP)কম্পানির এজেন্ট হওয়ার জন্য আমরা  3 টা পেকেজ রেখেছি।সুতরাং আপনি চায়লে যে কোন একটি পেকেজ ক্রয় করে কম্পানির সাথে বিজনেজ শুরু করতে পারবেন।

👉3 টা পেকেজের বিবরন নিচে দেওয়া হলো।

👉আমাদের 3 টি পেকেজ তিন ভাবে ভাগ করা হয়েছে।

👉১ম পেকেজের মুল্য  নির্ধারন করা হয়েছে মাত্র 50 টাকা।

👉এই পেকেজটি কিনার মাধ্যমে দির্ঘ  বছর মেয়াদি এজেন্ট হিসাবে কম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ পাবেন। ১ বছর পর যদি আপনি আমাদের সাথে পুনরাই কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে 50 টাকা সাবস্ক্রিপশন ফি জমা  দিয়ে আমাদের সাথে পুনরাই কাজ করতে পারবেন। 

👉1 বছরের জন্য এজেন্ট ফি মাত্র 50 টাকা।

👉২য় পেকেজের মুল্য নির্ধারন করা হয়েছে 100 টাকা
👉এই পেকেজটি কিনার মাধ্যমে দির্ঘ  3 বছর মেয়াদি এজেন্ট হিসাবে কম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ পাবেন। ৩ বছর পর যদি আপনি আমাদের সাথে পুনরাই কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে ১০০ টাকা সাবস্ক্রিপশন ফি জমা  দিয়ে আমাদের সাথে পুনরাই কাজ করতে পারবেন।

👉3 বছরের জন্য সাবস্ক্রিপশন ফি 100 টাকা

👉৩ য় পেকেজের মুল্য নির্ধারন করা হয়েছে 500 টাকা।

এই পেকেজটি ক্রয় করার মাধ্যমে আপনি USB কম্পানির একজন আজিবন সদস্য এবং এজেন্ট  হিসাবে কম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ পাবেন।🥰🥰

👉আজিবন মিয়াদি সাবস্ক্রিপশন ফি 500 টাকা।

💥প্রশ্নঃ কম্পানির এজেন্ট হলে রিসেলারকে কত পার্সেন্ট প্রফিট দেওয়া হবে ? 


উত্তরঃ

👉১/ কোন এজেন্ট(রিসেলার) যখন কম্পানির কোন পন্য কম্পানির নির্ধারিত মুল্যের উপরে  বিক্রি করে দিবে,তখন বিক্রিত অতিরিক্ত  টাকার উপরে ভিত্তি করে কম্পানি রিসেলারকে পার্সেন্ট ভিত্তিক কমিশন দিবে। অর্থাৎ 98% প্রফিট রিসেলারকে দেওয়া হবে।এবং 2% কম্পানি নিবে। 

👉যেমনঃ একটা পন্যের দাম আছে 500 টাকা,রিসেলার এটা বিক্রি করলো 700 টাকা,তাহলে 200 টাকার ভিতরে 98%  রিসেলারকে দেওয়া হবে এবং 2% কম্পানি নিবে। অর্থাৎ 200 টাকায় 196 টাকা রিসেলারকে দেওয়া হবে।এবং 4  টাকা কম্পানি নিবে। এটাই হলো কম্পানির নিয়ম।কারন হলো রিসেলিং করার সঠিক নিয়মই হলো যার পন্য বিক্রি করবে তার এজেন্ট হতে হবে।এবং যিনি বিক্রি করবেন তথা,এজেন্ট (রিসেলার) তার প্রফিট নির্দিষ্ট থাকতে হবে। তাহলেই তার প্রফিটা সঠিক হবে।সুতরাং এই  সব কিছু বিবেচনা করে আমাদের  এই সিস্টেম চালু করা হয়েছে। এবং আলেমদের থেকেও পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ। 

⚠️একটা কথা মনে রাখবেন,এজেন্ট মানেই হলো আপনি কম্পানির পন্য বিক্রি করে দিবেন,,কম্পানি আপনাকে পার্সেন্ট হিসাবে কমিশন দিবে।অর্থাৎ কম্পানির যত বেশি পন্য আপনি বিক্রি করবেন,তত বেশি লাভবান হবে কম্পানি,,সেই লাভের টাকার 98% প্রফিট কম্পানি আপনাকে দিচ্ছে। কখনোই এই কথা মনে করা যাবে না যে লাভের টাকা সবই আপনার।বরং আপনি শুধু মাত্র কম্পানির একজন এজেন্ট,আপনার দায়িক্তই হলো কম্পানির পন্য বিক্রি করে দেওয়া।আর কম্পানির দায়িক্ত হলো একজন এজেন্টের পারিশ্রমিক হিসাবে তাকে 98% প্রফিট দেওয়া। সুতরাং বুজে শুনে তারপর চায়লে এজেন্ট হতে পারেন।

 👉আপনি কষ্ট করে কম্পানির একটা পন্য বিক্রি করে দিলেন,যার ফলে কম্পানি আপনার এই পারিশ্রমের বিনিময়ে লভ্যাংশেষ 98% আপনাকে দিবে।যেহেতু আপনি কম্পানির একজন এজেন্ট,,তাই আপনার পারিশ্রমিকটাও পার্সেন্ট হিসাবে নির্ধারিত।

👉সর্ব শেষ কথা হলো,আমাদের পন্য/পোডাক্ট এবং দাম, ও নিয়ম কানুন  দেখে কোন  ভাই/বোন যদি মনে করেন যে আমাদের সাথে কাজ করা যায়,  তাহলেই কেবল মাত্র কম্পানির এজেন্ট হয়ে কাজ করতে পারবেন। আর যদি কারুর মন না চায়, তাহলে এটা তার একান্তই নিজের ব্যপার।

💥পোডাক্ট/পন্য কাদের শপের নামে বুকিং হবে?

👉 আমাদের প্রতিটি পারসেল রিসেলারের শপের নাম বুকিং হয়।

👉আমরা যখন একটা পারসেল পেকেজিং করি,তখন প্রতিটি পারসেলের উপরে একটা  স্টিকার মেমো লাগনো হয়,যেই মেমোর উপরে রিসেলারের নাম,এবং শপের নাম,এবং তার ফেসবুক পেজের লিংক দেওয়া থাকে।আমাদের নামে কোন পারসেল বুকিং হয়না,সুতরাং কাস্টমারের কাছে যখন পারসেল যাবে,তখন কাস্টমার কোন ভাবেই বুজতে পারবে না যে এটা আমরা পাঠিয়েছি।

💥রিফার করে ইনকাম করা যাবে কি?

👉 জি অবশ্যই। রিফার করে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।

👉কেউ যদি 50 টাকার পেকেজ রিফার করে কাউকে একাউন্ট খুলে দেই, তাহলে সে 10 টাকা পাবে।

👉কেউ যদি 100 টাকার পেকেজ রিফার করে কাউকে একাউন্ট খুলে দেই, তাহলে সে 20 টাকা পাবে।

👉কেউ যদি 500 টাকার পেকেজ রিফার করে কাউকে একাউন্ট খুলে দেই, তাহলে সে 200টাকা পাবে।

👉এভাবে যত মানুষকে একাউন্ট খুলে দিবে তত ইনকাম তার একাউন্টে অটোমেটিক যোগ হবে।

💥ফুল ক্যাশ অন ডেলিভারির অর্ডারের ব্যবস্তা আছে কিনা?
👉জি,আমাদের ফুল ক্যাশ অন ডেলিভারি অর্ডার করার সুযোগ আছে,তবে এই সুযোগ টি সব রিসেলারদের জন্য নয়।বরং 2 ধরনের রিসেলারদের জন্য এই অপশনটা রাখা হয়েছে।
১/ যেই রিসেলাররা প্রতি মাসে  একটু ভাল অর্ডার আনতে পারবেন,শুধু তাদের জন্যই আমরা ক্যাশ অন ডেলিভারির অপশনটি চালু করে দিবো।বাকি সবার জন্য ডেলিভারি চার্জ অগ্রিম পেমেন্ট করেই অর্ডার করতে হবে।
২/যেই রিসেলাররা শুরুতেই 500 টাকার পেকেজ কিনে একাউন্ট খুলবে,তাদেরকে আমরা ক্যাশঅন ডেলিভারির সুযোগটি দিবো।

💥ক্যাশঅন ডেলিভারি মানে কি?
 
উত্তরঃ ক্যাশঅন ডেলিভারি মানে হচ্চে,কাস্টমার কোন পন্য অর্ডার করার সময় ডেলিভারি চার্য অগ্রিম দিবে না।বরং পন্য হাতে পেয়ে পন্যের দামে সাথে ডেলিভারি চার্য দিবে।এবং রিসেলার যখন আমাদের কাছে অর্ডার দিবে,তখন রিসেলারও ডেলিভারি না দিয়েই অর্ডার করবে।তবে কোন কাস্টমার যদি ডেলিভারি চারয অগ্রিম দিয়ে অর্ডার করে,,তাহলে রিসেলারেরও উচিত,ডেলিভারি চার্য অগ্রিম  দিয়ে অর্ডার করার।

💥ক্যাশঅন ডেলিভারিতে অর্ডার  দেওয়া পর কাস্টমার রিটার্ন করলে এই ডেলিভারি চার্য কে বহন করবে?

উত্তরঃক্যাশঅন ডেলিভারি মানেই হলো কাস্টমার ডেলিভারি আগে দিবে না,বরং পরে দিবে।সুতরাং কোন কারনে কাস্টমার পন্যটি না নিলে তাহলে ডেলিভারি দিয়েই পন্য রিটার্ন করতে হবে।এবং এই কথাটি রিসেলার কাস্টমারকে বারবার বলে দিবে যে,কোন কারনে পন্য  না নিলে সে
যেন রিটার্ন করার সময় ডেলিভারি চার্য দিয়ে দেই।তবে কোন কারন কাস্টমার ডেলিভারি চার্য না দিলে সেই টাকাটা রিসেলারের একাউন্ট থেকে কাটা হবে।কারন কোন কম্পানি এই ডেলিভারি চার্যের দায়ভার নিবে না। সুতরাং ক্যাশঅন ডেলিভারি মানে এই নয় যে কাস্টমার ডেলিভারি চার্য না দিলে কম্পানি দিয়ে দিবে,এটা সম্পুর্ণ ভুল ধারনা।তাই সবার উচিত হলো অর্ডার পেলেই অর্ডার নেওয়া যাবে না,বরং কাস্টমারের সাথে ভাল করে কথা বলে নিতে হবে,এবং সে পন্য কোন কারনে না নিলেও ডেলিভারি চার্য দিয়ে যেন রিটার্ন করে এই শর্তে অর্ডার নিবেন। এবং অবশ্যই সিমে কল দিয়ে তারপরই অর্ডারটা কনফার্ম করবেন। 
💥 কাস্টমারের ডেলিভারি চার্য পন্যের দামের সাথে কিভাবে এড করবো?

উত্তরঃ সবাই মনে রাখবেন,কোন কাস্টমার যদি ডেলিভারি চার্য না দেই এবং রিসেলার যদি ডেলিভারি চার্য কাস্টমার থেকে না নিয়ে থাকে,তাহলে অর্ডার করার  সময়  (ডেলিভারি চার্জ নিয়েছেন?) হ্যা/না একটা অপশন থাকবে,,এবং রিসেলার (না) অপশনে ক্লিক করবে,তাহলে অটোমেটিক ডেলিভারি চার্জ পন্যের দামের সাথে এড হয়ে যাবে।আর ডেলিভারি চার্জ নিয়ে থাকলে হ্যা অপশনে ক্লিক করবে। তাহলে ডেলিভারি চার্জ এড হবে না।

💥প্রশ্নঃঅর্ডার করার পর, কোন কারনে রিসেলার নিজেই অর্ডার বাতিল/কেনসিল করতে পারবে কিনা.

👉উত্তরঃ অর্ডার করার পর কোন অর্ডার,কুরিয়ার হওয়ার আগেই কোন রিসেলার যদি বাতিল করতে চায়,তাহলে  তাকে অর্ডারের ইনভয়েজ নং লেখে সাপোর্টে যোগাযোগ করতে হবে।রিসেলার নিজে নিজে অর্ডার বাতিল করতে পারবে না।তবে একটা উপায়ে রিসেলার নিজেই তার অর্ডারটি বাতিল করতে পারবে,আর সেই উপায়টি হলো,রিসেলার যদি অর্ডার করার সময় তার ভাউচার/ওয়ালোট লেট থেকে ডেলিভারি চার্জ দিয়ে সরাসরি অর্ডারটি কনফার্ম করেন,তাহলে এই অর্ডারটি যত সময় পেন্ডিং অবস্থায় থাকবে,তত সময় রিসেলার চায়লে বাতিল করতে পারবে,এবং বাতিল করার সাথে সাথে তার একটাউন্টে টাকা আবারও যোগ হয়ে যাবে।আর অর্ডারটটি কনফার্ম হয়ে গেলে,সাপোর্টে জানাতে হবে।তখন সাপোর্ট থেকে বাতিল করে দিবে।তবে কুরিয়ার হয়ে গেলে আর বাতিল করা সম্ভব নয়।

💥কমিশন/প্রফিট সংক্রান্ত তথ্য।

১/ প্রশ্নঃ পন্য ডেলিভারি হওয়ার কত ঘন্টার ভিতরে  রিসেলারের প্রফিট তার একাউন্টে যোগ করা হয়?

👉উত্তরঃ পন্য ডেলিভারি হওয়ার 24 থেকে 48 ঘন্টার ভিতরে রিসেলারের প্রফিট তার একাউন্টে যোগ হয়। তবে বেশি অর্ডারের চাপে হয়ত ১৯/২০ হতে পারে। এই ব্যপারে ধৈর্য ধারন করতে হবে। কারন প্রতিটি রিসেলারের টাকা আমাদের কাছে আমানত।আমরা চায়  আপনাদের আমানত  সঠিক ভাবে আপনাদের কাছে পৌছে দিতে। তাই সময় দিয়ে সহোযোগিতা করবেন।

২/ প্রশ্নঃ প্রতিমাসে কতবার টাকা উত্তলোন করতে পারব?

👉উত্তরঃ প্রতি মাসে আমরা আপাতত বার পেমেন্ট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইনশাআল্লাহ্ পরবর্তীতে প্রতি মাসে 3 বার পেমেন্ট দেওয়ার ব্যবস্তা করা হবে।একজন রিসেলার প্রতিমাসে বার পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দিতে পারবেন।তবে জরুরি প্রয়োজনে টাকা উত্তলন করার প্রয়োজন হলে সাপোর্টে জানাতে হবে।

৩/ প্রশ্নঃ পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দেওয়ার  কত ঘন্টার ভিতরে টাকা বিকাশ/নগদে পাবো?

👉উত্তর:রিসেলার পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দেওয়ার 24/48 ঘন্টার মধ্যে টাকা পেয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। এবং রিকুয়েষ্ট দিয়ে সাপোর্ট একটু মেসেজ দিয়ে রাখতে হবে যে, আপনি টাকাটা নেওয়ার জন্য রিকুয়েষ্ট দিছেন।

৪/ প্রশ্নঃকমিশন দেওয়ার সময় কোন চার্য কাটা হবে কিনা?

👉উত্তরঃ প্রতিবার সেন্ড মানি করতে বিকাশ বা নগদ কম্পানি যেই অতিরিক্ত  টাকা ভ্যাট কেটে নেই,সেই অতিরিক্ত ৫ টাকা ভ্যাট আপনার প্রফিট থেকে কাটা হবে। এবং পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দেওয়ার সময় অটোমেটিক শতকরা 2% টাকা কম্পানি কেটে নিবে।এবং 98% টাকা রিসেলারের একাউন্টে যোগ হবে।

৫/প্রশ্নঃ সর্বনিম্ন  কত টাকা ব্যালেন্চে থাকলে তুলা যাবে?

👉উত্তরঃ সর্বনিম্ন 100 টাকা হলে তুলতে পারবেন।

৬/প্রশ্নঃ  হটাৎ জরুরি কোন প্রয়োজনে টাকা তুলা যাবে কিনা।

💥উত্তরঃ জি,অবশ্যই,তবে এই ক্ষেত্রে সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করতে হবে।এবং উক্ত বিষয়টি বিবেচনা করে ব্যবস্হা নেওয়া হবে

💥সাপোর্ট সংক্রান্ত তথ্য

১/আমাদের অফিস টাইম সকাল 10  টা হইতে সন্ধা 5 টা পর্যন্ত।

👉এই সময়ের ভিতরে যে কোন প্রয়োজনে আপনারা সাপোর্ট  সেন্টারে সেবা নিতে পারবেন।

👉মেয়েদের জন্য আলাদা হোটসআপ এবং ছেলেদের জন্য আলাদা হোটসআপ সাপোর্ট  ব্যবস্তা করা হয়েছে।


💥ডেলিভারি চার্জ কত?এবং এক চার্জে সব পন্য অর্ডার করা যাবে কি?


👉এক চার্জে আমাদের সব পন্য অর্ডার করা যাবে।
👉ডেলিভারি চার্য আমরা নির্ধারন করেছি Steadfast  কুরিয়ারের যে নিয়ম,সে নিয়ম অনুযায়ি।
👉Steadfast কুরিয়ারের নিয়ম হলো তারা ওজন অনুযায়ী ডেলিভারি চার্জ কেটে নেই। এবং প্রতি কেজিতে 20 টাকা করে  Steadfast কুরিয়ার নিয়ে থাকে। আমরাও একই নিয়ম চালু করেছি।
👉আমাদের ডেলিভারি চার্যের লিস্ট নিচে দেওয়া হলো।

👉আমাদের ডেলিভারি চার্য তিনটা।
1/ Inside Dhaka (80Tk)
2/ Sud Dhaka (100Tk) 
3/Outside Dhaka (120 Tk)

👉1গ্রাম থেকে 600 গ্রাম পর্যন্ত ডেলিভারি চার্জঃ 80/100/120

👉601 গ্রাম থেকে 1kg 300 গ্রাম পর্যন্ত চার্জঃ 80/100/130

👉1kg 301 গ্রাম থেকে 2kg 300 গ্রাম পযন্ত 90/120/140 

👉2kg 301 গ্রাম থেকে নিয়ে 3kg 300 গ্রাম পযন্ত 100/130/150

👉 3kg 301 গ্রাম থেকে নিয়ে 4kg 300 গ্রাম এবং 4kg 301 গ্রাম থেকে নিয়ে 5kg 300 গ্রাম,এভাবে প্রতি কেজিতে 20 টাকা করে বাড়বে। এবং এই ডেলিভারি চার্য ওজন অনুযায়ি অটোমেটিক বৃদ্ধি পাবে। অবশ্যই অর্ডার করার সময় কত টাকা ডেলিভারি চার্য হলো এটা দেখে বুজে তারপর অর্ডার করবেন।
👉মনে রাখবেন⚠️ ডেলিভারি চার্য বেশি নিয়ে লাভবান হওয়া,এটা আমাদের বিজনেজ নয়।তবে কুরিয়ার সার্ভিসে যেটা চার্জ আসবে,সেটা অবশ্যই দিতে হবে।

💥কুরিয়ার এবং

ডেলিভারির সংক্ষান্ত তথ্য

১/প্রশ্নঃ কোন কুরিয়ারে পন্য বুকিং দেওয়া হয়।?

উত্তরঃ Steadfast  এবং Pathao এই দুইটাতেই বুকিং দেওয়া হয়।তবে বর্তমানে পারসেল Steadfast কুরিয়ারেই দেওয়া হয়। আর Pathao কুরিয়ারে  কোন পার্সেল রিটার্ন আসলে তারা রিটার্ন চার্য  মার্চেন্ট এর একাউন্ট থেকে কেটে নেই।এই জন্য আপাতত Pathao কুরিয়ারে পারসেল দেওয়া বন্ধ আছে।

২/ প্রশ্নঃ কোন পন্য অর্ডার করার কত ঘন্টা পর বুকিং হয়?

💥উত্তরঃ কোন পন্য অর্ডার করার পর থেকে 24/48 ঘন্টার ভিতরেই বুকিং করা হয়,তবে কোন কারনে উক্ত পন্যটি যদি কারখানায়/সাপ্লায়ারের কাছে  না থাকে বা স্টক করতে কিছুটা দেরি হয়,,তখন এটা লেট হতে পারে।যেহেতু আমরা সরাসরি কারখানা/সাপ্লায়ারের থেকেই পন্য নিয়ে থাকি।তাই  কোন কোন পন্যের ক্ষেত্রে একটু লেট হতে পারে।সেটা কুয়ারিতে লেখে জানিয়ে দেওয়া হবে/ বা দেরি হলে রিসেলার সাপোর্টে জানালেই আমরা জানিয়ে দিবো দেরি হওয়ার কারন কি? আর যদি পন্য  আমাদের হাতে পেতে বেশি সময় লাগে, তাহলে  অর্ডারটি কেনসিল করা হবে।এবং কেনসিল করার কারনটা কুয়ারিতে লেখে দেওয়া হবে।

৩/প্রশ্নঃকাস্টমার থেকে কয় দিন সময় নিবো?

💥উত্তরঃ বুদ্ধিমানের কাজ হলো সব সময় কাস্টমার থেকে ১/২ দিন সময় বেশি নিবেন।কারন কোন কারনে পারসেল বুকিং দিতে দেরি হলেও যেন কাস্টমার অর্ডারটি কেনসিল না করতে পারে। কাস্টমারের থেকে মিনিমাম ৫/৬ দিন সময় নিবেন।অনেকেই ২/৩ দিন সময় নিয়ে থাকেন,এত কম সময়ের ভিতরে যখনই কাস্টমার পারসেল হাতে পায় না, তখনই  কাস্টমার রিসেলারকে গালাগালি করতে থাকে।এবং রিসেলারকে প্রতারক মনে করতে থাকে। 

একটা মূলনীতি মনে রাখেন, যে কোন পারসেল বুকিং করার পর, সেটা কত ঘন্টা পরে বা কত দিন পরে ডেলিভারি হবে এটা অগ্রিম কেউ জানে না,এমনকি যিনি নিজেই বুকিং দিয়েছেন, তিনিও জানেন না,,এটা সম্পুর্ণ নির্ভর করে কুরিয়ার সার্ভিসের উপরে। হতে পারে 24 ঘন্টার আগেও কাস্টমার পারসেল পেতে পারে, বা ১/২ দিনের ভিতরেও পেতে পারে,,আবার ৩/৪ দিনও লাগতে পারে সময়। আবার কোন কোন সময় ৬/৭ দিনের বেশিও লাগতে পারে।

এই জন্য বুদ্ধি মানের কাজ হলো  কাস্টমারের থেকে এই ভাবে সময় নিবেন যে,আপনি কাস্টমারকে সুন্দর করে বুজিয়ে বলবেন যে,আপু/ভাইয় আপনার পারসেল   ৫/৬ দিনের ভিতরেই যে কোন সময় পেয়ে যাবেন।আর ঢাকার ভিতরে হলে 2/3 দিনের ভিতরেই পেয়ে যাবেন।

👉তবে একটা বিষয় মনে রাখবেন,⚠️,আমাদের প্রতিটি পন্যের নিচে ডেলিভারি হওয়ার সময় সীমা দেওয়া থাকবে।অবশ্যই এই সময়সীমাটা খিয়াল করে তারপর কাস্টমারের সাথে ডিল/কন্টাক করবেন।

এভাবে কাস্টমারের সাথে সাজিয়ে কথা বলে অর্ডার নিলে  অন্তত কাস্টমারের থেকে গালি শুনতে হবে না। 

৪/প্রশ্নঃ ইমার্জেন্সি কোন অর্ডার নেওয়া যাবে কিনা?

💥উত্তরঃ কোন অর্ডার যদি ইমার্জেন্সি কেউ নিতে চায়,তাহলে অবশ্যই এই বিষয়ে সাপোর্ট সেন্টারে আগে থেকে যোগাযোগ করতে হবে।যদি ইমার্জেন্সি অর্ডার নেওয়া সম্ভব  হয়,তাহলে জানিয়ে দেওয়া হবে।

৫/প্রশ্নঃ কোন পন্য ৪৮ ঘন্টার ভিতরে বুকিং না হলে কি করনীয়?

💥উত্তরঃ কোন পন্য অর্ডার করার ৪৮ ঘন্টার ভিতরেও যদি বুকিং না হয়,তাহলে অবশ্যই সেই অর্ডারের ইনভয়েজ নং সহ সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করতে হবে। এবং বুকিং লেট হচ্ছে কেন এই বিষয়টা জেনে নিতে হবে। তবে ৪৮ ঘন্টার আগে সাপোর্টে যোগাযোগ করার দরকার নেই। তবে অবশ্যই ঘন্টা হিসাব খিয়াল করবেন।আপনি কয়টার সময় অর্ডার করেছেন,এবং কত তারিখে অর্ডার করেছেন,সেই সময়,তারিখ থেকেই ঘন্টার হিসাব শুরু হবে। অনেকেই রাতে অর্ডার করে পরের দিন বিকালে বা রাতে বলে যে ২ দিন হয়ে গেলো এখনও পারসেল বুকিং হলো না,অথচ ঘন্টার হিসাব করলে কখনোই ২ দিন হয় না,বরং ২৪ ঘন্টায় একদিন হয়,সুতরাং ঘন্টার ব্যপারটা ভাল করে দেখে বুজে সাপোর্টে নক দিবেন।

৬/প্রশ্নঃ বুকিং করার পর ট্রেকিং লিংক দেওয়া হয় কিনা? 

💥 উত্তরঃ জি অবশ্যই। বুকিং করার পর কুরিয়ারের লিংক দিয়ে দেওয়া হয়।

💥 Exchange এক্সচেঞ্জ করার সুবিধা আছে কি?

👉জি অবশ্যই!
👉তবে (Exchange) করার জন্য শর্ত হলো,পন্য ছিড়া/ফাটা/রিজেক্ট থাকতে হবে, এবং ডেলিভারি ম্যান থাকা অবস্হায় পন্যের ছবি/ভিডিও তুলে রাখতে হবে।এবং এই ছবি ভিডিও সাপোর্টে হোটসআপে দিতে হবে।তাহলেই Exchange করা সম্ভব হবে।আর যদি কোন ভিডিও/ছবি না দেই,তাহলে শুধু মুখের কথায় পন্য এক্সচেঞ্জ হবে না।অবশ্যই প্রমান দিতে হবে।এবং ২য় বার ডেলিভারি চার্য কম্পানি বহন করবে।রিসেলার/কাস্টমারকে দিতে হবে না।এবংকোন পন্য কাস্টমার  Exchange নিতে চায়লে,তাকে সমস্যা কৃত পন্যটি ডেলিভারি ম্যান থাকা অবস্থায় ফেরত/রিটার্ন  দিতে হবে।ডেলিভারি ম্যান চলে আসার পর কোন অভিযোগ গ্রহনযোগ্য হবে না। তবে একটি কথা মনে রাখতে হবে,কোন কাস্টমার যদি অর্ডার করার পরে আমাদের পন্য আটকিয়ে দেই,বা জোর করে রেখে দেই,এবং এই কথা বলে যে সে পন্য নিবে না,তার ডেলিভারি চার্য ফেরত দিতে হবে,,ডেলিভারি চার্য ফেরত না দিলে সে পন্য ফেরত দিবে না,এই ধরনের কাস্টমার যেই রিসেলারের হবে,,এই রিসেলারকেই ডেলিভারি চার্য ফেরত দিয়ে আমাদের পন্যটা উদ্ধার করতে হবে। তবে এই ধরনের কাস্টমার খুবই কম।তবুও অর্ডার নেওয়ার পূর্বে যাচাই বাচাই করে অর্ডার নিবেন। এবং এই কাস্টমার আগে কয়টা পারসেল রিসিভ করছে,কয়টা রিটার্ন করছে,,এই তথ্য গুলো যাচাই করার জন্য নিচের লিংকে প্রবেশ করে কাস্টমারের নাম্বারটা চার্য দিবেন,তাহলেই সব দেখতে পারবেন।
👉লিংকঃ https://courierscore.com/

💥এডিট করা ছবির সাথে অর্জিনার ছবির কালার ১০০% মিলবে কি?

�ই-কমার্স  বিজনেসে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো পণ্যের কালার নিয়ে। এর অন্যতম কারন গুলি হলো👇

👉(ক) ক্যামেরায় সকল পণ্যের একুরেট কালার না আসা। 

👉(খ) যখন একটি পণ্য ফটোসেশান করা হয়, তখন সেখানে অনেক লাইট ব্যবহার করা হয়,, কিন্তু কাস্টমার শুধুমাত্র একটি লাইটের আলোতেই পণ্যের কালার দেখে৷ 

👉(গ) একই পণ্য একেক ফোনে একেক রকম কালার দেখায় কারন প্রতিটি ফোন তার মূল্যের উপর মনিটর সেট-আপ পায়।

👉(ঘ) গ্রাহকের ফোনের মনিটর সেট-আপের উপর নির্ভর করে, উনি কেমন কালার দেখতেছেন। 

👉তাই অর্ডার কনফার্ম হওয়ার আগে বা পরে অবশ্যই কাস্টমারকে বলে দিবেন যে,👇

 *"স্যার/ম্যাম - সকল পণ্যের একুরেট কালার ফোনে আসে না এবং নিয়ে আসা ও সম্ভব না, কালার লাইট ডীফ হতে পারে।অর্থাৎ ১৯/২০ বা ১৮/২০ হতে পারে, সুতরাং ডেলিভারি ম্যান যাওয়ার পর অবশ্যই চেক করে নিবেন,কালারের ব্যপারে আমাদের কোন হাত নেই।

এইভাবে যদি বলেন তাহলে আপনার কাস্টমার আপনাকে আর ক্লেইম করতে পারবে না, কালারের জন্য নতুন করে অভিযোগ করতে পারবে না,,এবং রিটার্ন ও খুব কম আসবে আপনাদের।

👇Return👇

*কোন কাস্টমার পণ্য রিটার্ন করলে তার উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে রিটার্ন করতে হবে, প্রোডাক্ট পছন্দ হয়নাই কালার মিলে নাই এই ধরনের কথা বলা যাবে না,,মনে রাখবেন,,পন্য পছন্দ না হলে কেউ অর্ডার করে না,,আর কালারের ব্যাপারে তো আগেই বলা হইছে।

সর্বশেষ বলতে চাই - পরীশ্রম করুন, লেগে থাকুন, স্রষ্টার প্রতি অগাধ বিশ্বাস রাখুন, নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখুন। ইনশাআল্লাহ একটা সময় সফলতা আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে।

💥সতর্কতা🚫সাবধান⚠️

👉কোন অর্ডার আমাদেরকে দেওয়ার পূর্বেই আগে সরাসরি কাস্টমারের নান্বারে কল দিবেন,এবং কল দিয়ে বলবেন যে আপনি একটা পার্সেল/পন্য অর্ডার করেছেন,পার্সেলের/পন্যের কন্ডিশন/বিল আসছে এত টাকা এটা কি কনফার্ম করবো? যদি বলে জি কনফার্ম করেন,তাহলেই শিওর হয়ে কনফার্ম করবেন,,শুধু কাস্টমারের সাথে মেসেজের মাধ্যমে  কথা বলে আমাদের কাছে অর্ডার করা যাবে না।কারন আমরা  বহু কাস্টমারের কাছে পোডাক্ট পাঠানোর পর যখন ডেলিভারি ম্যান কাস্টমারকে কল দেই,তখন দেখা যায় যে কলই ঢুকে না,,ফোন বন্ধ,,বা কল দিলে কাস্টমার বলে সে অর্ডারই করিনি,আবার অনেকে বলে আমার কাছে টাকা নেই,,আরে কত কাহীনি করে।এই জন্য অন্ধের মত অর্ডার নেওয়া যাবে না,চোখ কান সব কিছু খুলা রাখতে হবে।আর চেষ্টা করবেন সব সময় ডেলিভারি চার্য অগ্রিম নেওয়ার জন্য।কারন ফেক কাস্টমারের অভাব নেই।আর যেই কাস্টমারদেরকে ভাল মনে হয়,বা পরিচিত,,তাদেরকে বলনেন,,পন্য না নিলেও যেন ডেলিভারি চার্য দিয়ে পন্য রিটার্ন করে।যদি এই শর্তে রাজি হয়,তাহলেই কনফার্ম করবেন অর্ডার।


💥 কি কি কাজ করে টাকা ইনকাম করা যাবে?

উত্তরঃ 

১/বিভিন্ন পন্য রিসেলিং করে ইনাকাম।

২/কাউকে রিফার করে একাউন্ট খুলে দিয়ে ইনকাম।

৩/প্রফেশনাল লোগো রেসেলিং করে ইনকাম।

৪/ট্রেনিং কোর্স সেল করে ইনকাম।

৫/ভিজিটিং কার্ড সেল করে ইনকাম।

৬/কাস্টমাইজ টি-শার্ট সেল করে ইনকাম।মিনিমান(৪০/৫০ পিছ)


💥রিসেলারদের জন্য কোন পুরুষ্কারের ব্যবস্হা আছে কি?

👉জি অবশ্যই. সব থেকে বেশি যেই সেলাররা অর্ডার আনবে,এবং সব থেকে বেশি রিফার করে নতুন নতুন সেলারদের একটাউন্ট খুলে দিবে,তাদের জন্য রয়েছে USP কম্পানির পক্ষ থেকে  মোটা অংকের পুরুষ্কার।


💥পরামর্শ/মতামত💥

👉আমাদের কাছে প্রতিটি রিসেলার/উদ্যোক্তাগনের মতামত/পরামর্শ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা চায়লে আমাদেরকে যে কোন ভাল পরামর্শ  দিয়ে সহযোগিতা করতে পারবেন।এবং কিভাবে কাজ করলে আরো সুন্দর হয়,এবং কি কি পন্য নিয়ে আপনারা কাজ করতে বেশি আগ্রহি,সব কিছুই আমাদেরকে বলতে পারবেন মন খুলে।আমরা চায় আপনাদের ভালো পরামর্শ গুলো সামনে রেখে  সামনের দিন গুলোতে আরো সুন্দর করে আমাদের কাজ গুলোকে এগিয়ে নিতে।আমরা রিসেলারদেরকে শুধু রিসেলার মনে করিনা,বরং তারা আমাদের পরিবারের মত। আপনাদের মাতামত এবং ভালোবাসা আমাদেরকে আরো কাজ করতে আগ্রহী  করে তুলবে ইনশাআল্লাহ। 



Uddoktashopp

Dhaka, Bangladesh

uddaktashop@gmail.com

01787507715

© 2024 1 Reseller Platform in Bangladesh

Design & Developed By || Danpite