👉 (USP)কম্পানির এজেন্ট হওয়ার জন্য আমরা 3 টা পেকেজ রেখেছি।সুতরাং আপনি চায়লে যে কোন একটি পেকেজ ক্রয় করে কম্পানির সাথে বিজনেজ শুরু করতে পারবেন।
👉3 টা পেকেজের বিবরন নিচে দেওয়া হলো।
👉আমাদের 3 টি পেকেজ তিন ভাবে ভাগ করা হয়েছে।
👉এই পেকেজটি কিনার মাধ্যমে দির্ঘ ১ বছর মেয়াদি এজেন্ট হিসাবে কম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ পাবেন। ১ বছর পর যদি আপনি আমাদের সাথে পুনরাই কাজ করতে আগ্রহী হন, তাহলে 50 টাকা সাবস্ক্রিপশন ফি জমা দিয়ে আমাদের সাথে পুনরাই কাজ করতে পারবেন।
👉1 বছরের জন্য এজেন্ট ফি মাত্র 50 টাকা।
👉3 বছরের জন্য সাবস্ক্রিপশন ফি 100 টাকা
এই পেকেজটি ক্রয় করার মাধ্যমে আপনি USB কম্পানির একজন আজিবন সদস্য এবং এজেন্ট হিসাবে কম্পানির সাথে কাজ করার সুযোগ পাবেন।🥰🥰
👉আজিবন মিয়াদি সাবস্ক্রিপশন ফি 500 টাকা।
👉১/ কোন এজেন্ট(রিসেলার) যখন কম্পানির কোন পন্য কম্পানির নির্ধারিত মুল্যের উপরে বিক্রি করে দিবে,তখন বিক্রিত অতিরিক্ত টাকার উপরে ভিত্তি করে কম্পানি রিসেলারকে পার্সেন্ট ভিত্তিক কমিশন দিবে। অর্থাৎ 98% প্রফিট রিসেলারকে দেওয়া হবে।এবং 2% কম্পানি নিবে।
👉যেমনঃ একটা পন্যের দাম আছে 500 টাকা,রিসেলার এটা বিক্রি করলো 700 টাকা,তাহলে 200 টাকার ভিতরে 98% রিসেলারকে দেওয়া হবে এবং 2% কম্পানি নিবে। অর্থাৎ 200 টাকায় 196 টাকা রিসেলারকে দেওয়া হবে।এবং 4 টাকা কম্পানি নিবে। এটাই হলো কম্পানির নিয়ম।কারন হলো রিসেলিং করার সঠিক নিয়মই হলো যার পন্য বিক্রি করবে তার এজেন্ট হতে হবে।এবং যিনি বিক্রি করবেন তথা,এজেন্ট (রিসেলার) তার প্রফিট নির্দিষ্ট থাকতে হবে। তাহলেই তার প্রফিটা সঠিক হবে।সুতরাং এই সব কিছু বিবেচনা করে আমাদের এই সিস্টেম চালু করা হয়েছে। এবং আলেমদের থেকেও পরামর্শ নেওয়া হয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ।
⚠️একটা কথা মনে রাখবেন,এজেন্ট মানেই হলো আপনি কম্পানির পন্য বিক্রি করে দিবেন,,কম্পানি আপনাকে পার্সেন্ট হিসাবে কমিশন দিবে।অর্থাৎ কম্পানির যত বেশি পন্য আপনি বিক্রি করবেন,তত বেশি লাভবান হবে কম্পানি,,সেই লাভের টাকার 98% প্রফিট কম্পানি আপনাকে দিচ্ছে। কখনোই এই কথা মনে করা যাবে না যে লাভের টাকা সবই আপনার।বরং আপনি শুধু মাত্র কম্পানির একজন এজেন্ট,আপনার দায়িক্তই হলো কম্পানির পন্য বিক্রি করে দেওয়া।আর কম্পানির দায়িক্ত হলো একজন এজেন্টের পারিশ্রমিক হিসাবে তাকে 98% প্রফিট দেওয়া। সুতরাং বুজে শুনে তারপর চায়লে এজেন্ট হতে পারেন।
👉আপনি কষ্ট করে কম্পানির একটা পন্য বিক্রি করে দিলেন,যার ফলে কম্পানি আপনার এই পারিশ্রমের বিনিময়ে লভ্যাংশেষ 98% আপনাকে দিবে।যেহেতু আপনি কম্পানির একজন এজেন্ট,,তাই আপনার পারিশ্রমিকটাও পার্সেন্ট হিসাবে নির্ধারিত।
👉সর্ব শেষ কথা হলো,আমাদের পন্য/পোডাক্ট এবং দাম, ও নিয়ম কানুন দেখে কোন ভাই/বোন যদি মনে করেন যে আমাদের সাথে কাজ করা যায়, তাহলেই কেবল মাত্র কম্পানির এজেন্ট হয়ে কাজ করতে পারবেন। আর যদি কারুর মন না চায়, তাহলে এটা তার একান্তই নিজের ব্যপার।
👉 জি অবশ্যই। রিফার করে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।
👉কেউ যদি 50 টাকার পেকেজ রিফার করে কাউকে একাউন্ট খুলে দেই, তাহলে সে 10 টাকা পাবে।
👉কেউ যদি 100 টাকার পেকেজ রিফার করে কাউকে একাউন্ট খুলে দেই, তাহলে সে 20 টাকা পাবে।
👉কেউ যদি 500 টাকার পেকেজ রিফার করে কাউকে একাউন্ট খুলে দেই, তাহলে সে 200টাকা পাবে।
👉এভাবে যত মানুষকে একাউন্ট খুলে দিবে তত ইনকাম তার একাউন্টে অটোমেটিক যোগ হবে।
👉উত্তরঃ পন্য ডেলিভারি হওয়ার 24 থেকে 48 ঘন্টার ভিতরে রিসেলারের প্রফিট তার একাউন্টে যোগ হয়। তবে বেশি অর্ডারের চাপে হয়ত ১৯/২০ হতে পারে। এই ব্যপারে ধৈর্য ধারন করতে হবে। কারন প্রতিটি রিসেলারের টাকা আমাদের কাছে আমানত।আমরা চায় আপনাদের আমানত সঠিক ভাবে আপনাদের কাছে পৌছে দিতে। তাই সময় দিয়ে সহোযোগিতা করবেন।
👉উত্তরঃ প্রতি মাসে আমরা আপাতত ২ বার পেমেন্ট দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ইনশাআল্লাহ্ পরবর্তীতে প্রতি মাসে 3 বার পেমেন্ট দেওয়ার ব্যবস্তা করা হবে।একজন রিসেলার প্রতিমাসে ২ বার পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দিতে পারবেন।তবে জরুরি প্রয়োজনে টাকা উত্তলন করার প্রয়োজন হলে সাপোর্টে জানাতে হবে।
👉উত্তর:রিসেলার পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দেওয়ার 24/48 ঘন্টার মধ্যে টাকা পেয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। এবং রিকুয়েষ্ট দিয়ে সাপোর্ট একটু মেসেজ দিয়ে রাখতে হবে যে, আপনি টাকাটা নেওয়ার জন্য রিকুয়েষ্ট দিছেন।
👉উত্তরঃ প্রতিবার সেন্ড মানি করতে বিকাশ বা নগদ কম্পানি যেই অতিরিক্ত ৫ টাকা ভ্যাট কেটে নেই,সেই অতিরিক্ত ৫ টাকা ভ্যাট আপনার প্রফিট থেকে কাটা হবে। এবং পেমেন্ট রিকুয়েষ্ট দেওয়ার সময় অটোমেটিক শতকরা 2% টাকা কম্পানি কেটে নিবে।এবং 98% টাকা রিসেলারের একাউন্টে যোগ হবে।
👉উত্তরঃ সর্বনিম্ন 100 টাকা হলে তুলতে পারবেন।
১/আমাদের অফিস টাইম সকাল 10 টা হইতে সন্ধা 5 টা পর্যন্ত।
👉এই সময়ের ভিতরে যে কোন প্রয়োজনে আপনারা সাপোর্ট সেন্টারে সেবা নিতে পারবেন।
👉মেয়েদের জন্য আলাদা হোটসআপ এবং ছেলেদের জন্য আলাদা হোটসআপ সাপোর্ট ব্যবস্তা করা হয়েছে।
উত্তরঃ Steadfast এবং Pathao এই দুইটাতেই বুকিং দেওয়া হয়।তবে বর্তমানে পারসেল Steadfast কুরিয়ারেই দেওয়া হয়। আর Pathao কুরিয়ারে কোন পার্সেল রিটার্ন আসলে তারা রিটার্ন চার্য মার্চেন্ট এর একাউন্ট থেকে কেটে নেই।এই জন্য আপাতত Pathao কুরিয়ারে পারসেল দেওয়া বন্ধ আছে।
২/ প্রশ্নঃ কোন পন্য অর্ডার করার কত ঘন্টা পর বুকিং হয়?
💥উত্তরঃ কোন পন্য অর্ডার করার পর থেকে 24/48 ঘন্টার ভিতরেই বুকিং করা হয়,তবে কোন কারনে উক্ত পন্যটি যদি কারখানায়/সাপ্লায়ারের কাছে না থাকে বা স্টক করতে কিছুটা দেরি হয়,,তখন এটা লেট হতে পারে।যেহেতু আমরা সরাসরি কারখানা/সাপ্লায়ারের থেকেই পন্য নিয়ে থাকি।তাই কোন কোন পন্যের ক্ষেত্রে একটু লেট হতে পারে।সেটা কুয়ারিতে লেখে জানিয়ে দেওয়া হবে/ বা দেরি হলে রিসেলার সাপোর্টে জানালেই আমরা জানিয়ে দিবো দেরি হওয়ার কারন কি? আর যদি পন্য আমাদের হাতে পেতে বেশি সময় লাগে, তাহলে অর্ডারটি কেনসিল করা হবে।এবং কেনসিল করার কারনটা কুয়ারিতে লেখে দেওয়া হবে।
৩/প্রশ্নঃকাস্টমার থেকে কয় দিন সময় নিবো?
💥উত্তরঃ বুদ্ধিমানের কাজ হলো সব সময় কাস্টমার থেকে ১/২ দিন সময় বেশি নিবেন।কারন কোন কারনে পারসেল বুকিং দিতে দেরি হলেও যেন কাস্টমার অর্ডারটি কেনসিল না করতে পারে। কাস্টমারের থেকে মিনিমাম ৫/৬ দিন সময় নিবেন।অনেকেই ২/৩ দিন সময় নিয়ে থাকেন,এত কম সময়ের ভিতরে যখনই কাস্টমার পারসেল হাতে পায় না, তখনই কাস্টমার রিসেলারকে গালাগালি করতে থাকে।এবং রিসেলারকে প্রতারক মনে করতে থাকে।
একটা মূলনীতি মনে রাখেন, যে কোন পারসেল বুকিং করার পর, সেটা কত ঘন্টা পরে বা কত দিন পরে ডেলিভারি হবে এটা অগ্রিম কেউ জানে না,এমনকি যিনি নিজেই বুকিং দিয়েছেন, তিনিও জানেন না,,এটা সম্পুর্ণ নির্ভর করে কুরিয়ার সার্ভিসের উপরে। হতে পারে 24 ঘন্টার আগেও কাস্টমার পারসেল পেতে পারে, বা ১/২ দিনের ভিতরেও পেতে পারে,,আবার ৩/৪ দিনও লাগতে পারে সময়। আবার কোন কোন সময় ৬/৭ দিনের বেশিও লাগতে পারে।
এই জন্য বুদ্ধি মানের কাজ হলো কাস্টমারের থেকে এই ভাবে সময় নিবেন যে,আপনি কাস্টমারকে সুন্দর করে বুজিয়ে বলবেন যে,আপু/ভাইয় আপনার পারসেল ৫/৬ দিনের ভিতরেই যে কোন সময় পেয়ে যাবেন।আর ঢাকার ভিতরে হলে 2/3 দিনের ভিতরেই পেয়ে যাবেন।
👉তবে একটা বিষয় মনে রাখবেন,⚠️,আমাদের প্রতিটি পন্যের নিচে ডেলিভারি হওয়ার সময় সীমা দেওয়া থাকবে।অবশ্যই এই সময়সীমাটা খিয়াল করে তারপর কাস্টমারের সাথে ডিল/কন্টাক করবেন।
এভাবে কাস্টমারের সাথে সাজিয়ে কথা বলে অর্ডার নিলে অন্তত কাস্টমারের থেকে গালি শুনতে হবে না।
৪/প্রশ্নঃ ইমার্জেন্সি কোন অর্ডার নেওয়া যাবে কিনা?
💥উত্তরঃ কোন অর্ডার যদি ইমার্জেন্সি কেউ নিতে চায়,তাহলে অবশ্যই এই বিষয়ে সাপোর্ট সেন্টারে আগে থেকে যোগাযোগ করতে হবে।যদি ইমার্জেন্সি অর্ডার নেওয়া সম্ভব হয়,তাহলে জানিয়ে দেওয়া হবে।
৫/প্রশ্নঃ কোন পন্য ৪৮ ঘন্টার ভিতরে বুকিং না হলে কি করনীয়?
💥উত্তরঃ কোন পন্য অর্ডার করার ৪৮ ঘন্টার ভিতরেও যদি বুকিং না হয়,তাহলে অবশ্যই সেই অর্ডারের ইনভয়েজ নং সহ সাপোর্ট সেন্টারে যোগাযোগ করতে হবে। এবং বুকিং লেট হচ্ছে কেন এই বিষয়টা জেনে নিতে হবে। তবে ৪৮ ঘন্টার আগে সাপোর্টে যোগাযোগ করার দরকার নেই। তবে অবশ্যই ঘন্টা হিসাব খিয়াল করবেন।আপনি কয়টার সময় অর্ডার করেছেন,এবং কত তারিখে অর্ডার করেছেন,সেই সময়,তারিখ থেকেই ঘন্টার হিসাব শুরু হবে। অনেকেই রাতে অর্ডার করে পরের দিন বিকালে বা রাতে বলে যে ২ দিন হয়ে গেলো এখনও পারসেল বুকিং হলো না,অথচ ঘন্টার হিসাব করলে কখনোই ২ দিন হয় না,বরং ২৪ ঘন্টায় একদিন হয়,সুতরাং ঘন্টার ব্যপারটা ভাল করে দেখে বুজে সাপোর্টে নক দিবেন।
৬/প্রশ্নঃ বুকিং করার পর ট্রেকিং লিংক দেওয়া হয় কিনা?
💥 উত্তরঃ জি অবশ্যই। বুকিং করার পর কুরিয়ারের লিংক দিয়ে দেওয়া হয়।
�ই-কমার্স বিজনেসে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো পণ্যের কালার নিয়ে। এর অন্যতম কারন গুলি হলো👇
👉(ক) ক্যামেরায় সকল পণ্যের একুরেট কালার না আসা।
👉(খ) যখন একটি পণ্য ফটোসেশান করা হয়, তখন সেখানে অনেক লাইট ব্যবহার করা হয়,, কিন্তু কাস্টমার শুধুমাত্র একটি লাইটের আলোতেই পণ্যের কালার দেখে৷
👉(গ) একই পণ্য একেক ফোনে একেক রকম কালার দেখায় কারন প্রতিটি ফোন তার মূল্যের উপর মনিটর সেট-আপ পায়।
👉(ঘ) গ্রাহকের ফোনের মনিটর সেট-আপের উপর নির্ভর করে, উনি কেমন কালার দেখতেছেন।
👉তাই অর্ডার কনফার্ম হওয়ার আগে বা পরে অবশ্যই কাস্টমারকে বলে দিবেন যে,👇
*"স্যার/ম্যাম - সকল পণ্যের একুরেট কালার ফোনে আসে না এবং নিয়ে আসা ও সম্ভব না, কালার লাইট ডীফ হতে পারে।অর্থাৎ ১৯/২০ বা ১৮/২০ হতে পারে, সুতরাং ডেলিভারি ম্যান যাওয়ার পর অবশ্যই চেক করে নিবেন,কালারের ব্যপারে আমাদের কোন হাত নেই।
এইভাবে যদি বলেন তাহলে আপনার কাস্টমার আপনাকে আর ক্লেইম করতে পারবে না, কালারের জন্য নতুন করে অভিযোগ করতে পারবে না,,এবং রিটার্ন ও খুব কম আসবে আপনাদের।
👇Return👇
*কোন কাস্টমার পণ্য রিটার্ন করলে তার উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে রিটার্ন করতে হবে, প্রোডাক্ট পছন্দ হয়নাই কালার মিলে নাই এই ধরনের কথা বলা যাবে না,,মনে রাখবেন,,পন্য পছন্দ না হলে কেউ অর্ডার করে না,,আর কালারের ব্যাপারে তো আগেই বলা হইছে।
সর্বশেষ বলতে চাই - পরীশ্রম করুন, লেগে থাকুন, স্রষ্টার প্রতি অগাধ বিশ্বাস রাখুন, নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রাখুন। ইনশাআল্লাহ একটা সময় সফলতা আপনাকে হাতছানি দিয়ে ডাকবে।
👉আমাদের কাছে প্রতিটি রিসেলার/উদ্যোক্তাগনের মতামত/পরামর্শ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনারা চায়লে আমাদেরকে যে কোন ভাল পরামর্শ দিয়ে সহযোগিতা করতে পারবেন।এবং কিভাবে কাজ করলে আরো সুন্দর হয়,এবং কি কি পন্য নিয়ে আপনারা কাজ করতে বেশি আগ্রহি,সব কিছুই আমাদেরকে বলতে পারবেন মন খুলে।আমরা চায় আপনাদের ভালো পরামর্শ গুলো সামনে রেখে সামনের দিন গুলোতে আরো সুন্দর করে আমাদের কাজ গুলোকে এগিয়ে নিতে।আমরা রিসেলারদেরকে শুধু রিসেলার মনে করিনা,বরং তারা আমাদের পরিবারের মত। আপনাদের মাতামত এবং ভালোবাসা আমাদেরকে আরো কাজ করতে আগ্রহী করে তুলবে ইনশাআল্লাহ।
© 2024 1 Reseller Platform in Bangladesh
Design & Developed By || Danpite